পটুয়াখালীর বাউফলে সেতু নির্মাণে জোড়া-তালি!

শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০ | ১০:০৮ অপরাহ্ণ

পটুয়াখালীর বাউফলে সেতু নির্মাণে জোড়া-তালি!

পটুয়াখালীর বাউফল পৌর শহরের আলগী নদীর উপর সেতু নির্মাণের কাজ চলছে জোড়া-তালি দিয়ে। নির্মাণ কাজের শুরু থেকেই ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। সেতু নির্মাণের কাজ তেখে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে সেতুর স্থায়িত্ব নিয়ে।

উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলা-ইউনিয়ন সড়কে বৃহৎ সেতু নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ভিআইপি সড়কের উত্তর প্রান্তে আলগী নদীর উপর ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩২মিটার দৈর্ঘ্য ও ৭মিটার প্রস্থ্যের পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। মেসার্স কাশেম কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নির্মাণ কাজ করছে। ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। তবে নিদিষ্ট সময়েও শেষ হয়নি সেতু নির্মাণ কাজ।

পটুয়াখালীর বাউফল পৌর শহরের আলগী নদীর উপর সেতু নির্মাণের কাজ চলছে জোড়া-তালি দিয়ে। নির্মাণ কাজের শুরু থেকেই ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। সেতু নির্মাণের কাজ তেখে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে সেতুর স্থায়িত্ব নিয়ে।

উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলা-ইউনিয়ন সড়কে বৃহৎ সেতু নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ভিআইপি সড়কের উত্তর প্রান্তে আলগী নদীর উপর ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩২মিটার দৈর্ঘ্য ও ৭মিটার প্রস্থ্যের পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। মেসার্স কাশেম কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নির্মাণ কাজ করছে। ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। তবে নিদিষ্ট সময়েও শেষ হয়নি সেতু নির্মাণ কাজ।

 

তুর ফুটপাত (হুইর গেট) নির্মাণ কাজ চলাকালেই উহা ধসে পড়েছে। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে লোহার এঙ্গেলের জোড়া-তালি দিয়ে নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ঠিকাদারের নিয়োগকৃত শ্রমিকেরা। নজর এড়াতে প্লাস্টিকের চট দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে ধসে পড়ার জায়গা।

সেতু নির্মাণের ব্যয়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নাম এমনকি সেতুর দৈর্ঘ্য প্রস্থ্য জানে না নির্মাণ কাজ তদারকি কর্মকর্তা ও উপসহকারি প্রকৌশলী এস.এম সাইদুর রহমান সবুজ। সেতুর ফুটপাতের ধসের বিষয়ও কিছু জানেন না তিনি।
জানা যায়, বিষয়টি ধামা চাপা দিতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে রফাদফা করেন তদারকি কর্মকর্তা সাইদুর রহমান সবুজ।

ঠিকাদার মো. জামাল বলেন, ঢালাই কাজের সময় আমি ছিলাম না। তাই কিছু বলতে পারছি না।
এবিষয়ে জানতে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. সুলতান আহম্মেদের মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। জানা গেছে, বাউফলের এলজিইডির প্রকৌশলী সুলতান আহম্তামেদকে তার পূর্বের কর্মস্থল মির্জাগঞ্জে থাকাকালিন কাজে গাফলতির জন্য সাময়িক বরখাস্ত করেছে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ।

সরেজমিনে জানা গেছে, সেতুর ফুটপাত (হুইর গেট) নির্মাণ কাজ চলাকালেই উহা ধসে পড়েছে। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে লোহার এঙ্গেলের জোড়া-তালি দিয়ে নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ঠিকাদারের নিয়োগকৃত শ্রমিকেরা। নজর এড়াতে প্লাস্টিকের চট দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে ধসে পড়ার জায়গা।

সেতু নির্মাণের ব্যয়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নাম এমনকি সেতুর দৈর্ঘ্য প্রস্থ্য জানে না নির্মাণ কাজ তদারকি কর্মকর্তা ও উপসহকারি প্রকৌশলী এস.এম সাইদুর রহমান সবুজ। সেতুর ফুটপাতের ধসের বিষয়ও কিছু জানেন না তিনি।
জানা যায়, বিষয়টি ধামা চাপা দিতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে রফাদফা করেন তদারকি কর্মকর্তা সাইদুর রহমান সবুজ।

 

ঠিকাদার মো. জামাল বলেন, ঢালাই কাজের সময় আমি ছিলাম না। তাই কিছু বলতে পারছি না।
এবিষয়ে জানতে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. সুলতান আহম্মেদের মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। জানা গেছে, বাউফলের এলজিইডির প্রকৌশলী সুলতান আহম্তামেদকে তার পূর্বের কর্মস্থল মির্জাগঞ্জে থাকাকালিন কাজে গাফলতির জন্য সাময়িক বরখাস্ত করেছে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ।

Development by: webnewsdesign.com